অসীম সাহসী এক নববধূ

অসীম সাহসী এক নববধূ

৭ মার্চের পর বাংলাদেশ স্বাধীন করার লক্ষ্যে গোটা জাতি সংগঠিত হয়, শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিক, ইপিআর সৈনিক, পুলিশ এবং ভারত থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর সঙ্গে শুরু করে মরণপণ গেরিলাযুদ্ধ। এই মহান মুক্তিযুদ্ধে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধে নামে সাধারণ জনগণ। তাঁদের পদভারে কেঁপে উঠত বাংলার মাটি তথা হানাদার পাকিস্তান বাহিনী আর তাঁদের দোসর রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনীর দেহমন। পুরো মুক্তিযুদ্ধ পরিণত হয় জনযুদ্ধে। এই জনযুদ্ধের যোদ্ধাদের না ছিল কোনো রণকৌশলের ওপরে প্রশিক্ষণ, না অস্ত্রচালনার প্রশিক্ষণ। অনেকেই জীবনে কোনোদিন রাইফেল, গ্রেনেড, বাজুকা দেখেনি। তাদের যার যা কিছু ছিল, দা, কাস্তে, কুড়াল. হাতুড়ি, তীর-ধনুক অথবা হাতের কাছে যা পেয়েছিল তাই নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ওপরে। পৃথিবীর বুকে তারা সৃষ্টি করেছে জনযুদ্ধের ইতিহাস। সেই জনযোদ্ধাদের জনযুদ্ধ ধীরে ধীরে এর মৌলিকতা হারিয়ে কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছে। এতে করে জনযোদ্ধাদের প্রকৃত ঘটনা বিস্মৃতির অতলে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। আমার নিজের দেখা সেই জনযোদ্ধাদের অবিস্মরণীয় বিরল গৌরবোজ্জ্বল অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি…। 

বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সৈয়দপুরে অবস্থিত পাকিস্তানের সেনাছাউনির ওপর গেরিলা আক্রমণের উদ্দেশ্যে ২০ জনের একটি দল বাছাই করা হলো। যেহেতু সৈয়দপুর যেতে হলে পার্বতীপুর হয়ে যেতে হবে, সেহেতু পথিমধ্যে সৈয়দপুর-পার্বতীপুর রেল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার জন্য দু’তিনটা রেল সেতু ধ্বংস করার পরিকল্পনাও গ্রহণ করা হলো। দলের ভেতরে পানিকাটা ট্রেনিং ক্যাম্প থেকে স্পেশাল ট্রেনিংপ্রাপ্ত আমার সহযোদ্ধা পার্বতীপুরের মুক্তিযোদ্ধাদের অন্তর্ভুক্ত করলাম। ওরা হলো মোফাজ্জল, দোহা, ইয়াহিয়া ও হরমুজ। ইতোমধ্যে আমি দলের সব সদস্যকে পুরোপুরি আসন্ন অপারেশন সম্বন্ধে বুঝিয়ে দিলাম এবং ক্যাম্প অ্যাডজুট্যান্ট মোহসীন ভাইয়ের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় অস্ত্র, গোলাবারুদ, মাইন ও বিস্ফোরক নিয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢোকার জন্য প্রস্তুত হলাম। পরের দিন সন্ধ্যায় খাবার খেয়ে বড়াহার ক্যাম্প থেকে রওনা দিলাম।

ডাঙ্গারহাট পার হয়ে এক শরণার্থী শিবিরের পাশ দিয়ে যাওয়ার পথে দু’চারজন শরণার্থী বেরিয়ে এলো। আমরা দাঁড়ালাম, এক বয়স্ক লোক এলো। আমার মাথায় হাত রেখে দোয়া করলেন এবং বললেন, ‘ভালোয় ভালোয় ফিরে এসো বাবা।’ কেন জানি লোকটার দু’পায়ে ছালাম করে এগিয়ে গেলাম বর্ডারের দিকে। রাতের গভীরে বর্ডার পার হয়েও সাত-আট মাইল ভেতরে চলে এলাম এবং সে রাতের মতো একটি পরিত্যক্ত হিন্দু বাড়িতে আশ্রয় নিলাম। সকালে দু’চারজন লোকের সঙ্গে কথা বললাম এলাকা সম্বন্ধে। ওরাই দুপুরের খাবারের বন্দোবস্ত করে দিল। রাত দুটোর দিকে আমরা এসে পৌঁছলাম টাস্কেরহাট নামের এক গ্রামে। টাস্কেরহাট হয়ে পার্বতীপুর রেললাইন গিয়েছে এবং এ ব্রিজে বিস্ফোরক লাগাতে এবং বিস্ফোরণ ঘটাতে অনেক সময়ের দরকার। এছাড়া ভোর ৫টায় প্রথম ট্রেনটি যাবে। সুতরাং পরিস্থিতি ভেবেচিন্তে আমরা স্থির করলাম আজ পাশের গ্রামেই থেকে যাব। আগামীকাল রাতে ব্রিজটা উড়িয়ে দেব। ব্রিজ থেকে হাজার গজ দূরেই গ্রামের এক বাড়িতে আশ্রয় নিলাম আমরা। বাইরে দুজনকে পালাক্রমে পাহারা দিতে বলে সবাই ঘুমিয়ে পড়লাম।

বেলা ৯টার দিকে ঘুম ভাঙল। সূর্যের আলো ছড়িয়ে পড়েছে। আমাদের অনেকে এর মধ্যে উঠে হাত-মুখ ধুয়ে নিয়েছে। এদিক-ওদিক থেকে উঁকি মারছে, কৌতূহল প্রিয় ছোট ছেলে-মেয়েরা। বৌ-ঝিরাও দু’একজন লম্বা ঘোমটার ফাঁক দিয়ে আমাদেরকে অবাক দৃষ্টি মেলে দেখছে। দুটো কুকুর ঘরের সামনেই আধশোয়া অবস্থায় করুণ চোখে তাকিয়ে আছে আমাদের দিকে। তার পাশ দিয়ে একটা মুরগি তার পাঁচ-ছয়টা বাচ্চাসহ ঠোক ঠোক করতে করতে আমাদের দুয়ারে এগিয়ে এলো। বাচ্চাগুলোকে পাখার ভেতরে ঢুকিয়ে নিয়ে ওখানেই সে বসে পড়ল। একটা গরুর হাম্বা হাম্বা ডাক শোনা গেল। দু’একজন গ্রামবাসী এলো দেখা করতে। একজন লোক অকারণে কুকুর দুটোকে লাথি মারল। কুকুর দুটো কাঁই কাঁই চিৎকার করতে করতে চলে গেল। দেখলাম লোকটার মাথায় টুপি। সে একজন মাওলানা। হঠাৎ করে আমার মাথায় চিন্তা এলো। জামায়াতে ইসলামীদের গ্রামে এলাম না তো? প্রায় ঘরেই দেখছি সবাই টুপি পরে আছে। তবে লোকজনের ব্যবহার অমায়িক। আমাদের দুপুরের খাবারের জন্য একটা খাসি জবাই করল তারা। আমরাও নিজেদের অস্ত্রগুলো পরিষ্কার করলাম। পালা করে অনেকদিন পর গ্রামের পানা পুকুরের শীতল পানিতে গোসল করলাম। দুপুরের খাবার খেতে যখন বসলাম তখন বেলা প্রায় তিনটা। সবেমাত্র ভাত-মাংস নিয়ে বসেছি এমন সময় টাক ডুম টাক ডুম শব্দ করে গ্রামের চর্তুদিক থেকে গুলি শুরু হয়ে গেল। খাবার ফেলে দিয়ে সবাই অস্ত্র তুলে নিয়ে গ্রামের বাড়িগুলোর আনাচে-কানাচে পজিশন নিলাম। আমার এক সঙ্গী এসে খবর দিল পাকিস্তানি সেনারা প্রায় চতুর্দিক দিয়ে আমাদের ঘিরে ফেলেছে এবং সঙ্গে এই গ্রামের দুজন জামায়াতে ইসলামীর মৌলানা সাহেব আছেন। গুলির উত্তর এবং প্রত্যুত্তর থেকে পাকিস্তান সেনাদের পজিশন আমি বুঝে গেলাম। রেল ব্রিজ, টাস্কেরহাট বাজারের রাস্তা এবং আমবাগান এলাকায় ওরা পজিশন নিয়েছে। ইয়াহিয়া ও তার দলকে রেল ব্রিজের দিকের শত্রুকে ঠেকাতে বললাম। আমার ভাই খালেদকে দায়িত্ব দিলাম টাস্কেরহাট বাজারের পাকিস্তানি সেনাদের ওপর গুলি করতে, যাতে তারা গ্রামের ভেতর ঢুকতে না পারে। দোহা ও মোফাজ্জলকে দায়িত্ব দিলাম তার দল নিয়ে আমবাগানের দিকটা সামলাতে। যে যার পজিশনে চলে গেল।

আমাদের একটু নড়াচড়ার আভাস পেলেই গুলি করছে। বুঝতে পারলাম, গ্রামে এগিয়ে আসার সাহস ওই হানাদারদের আর নেই। গ্রামের লোক ইতিমধ্যে কে যে কোথায় লুকিয়েছে বুঝতে পারলাম না। হঠাৎ দেখি একজন গ্রাম্য বধূ আমার দিকে দৌড়ে আসছে। আমি তাকে বাধা দিয়ে বললাম কাছে এসো না গুলি হচ্ছে গুলি লাগবে। কিন্তু সে শুনল না

পাকিস্তানি সেনারা আমবাগান অতিক্রম করে প্রায় গ্রামের কাছাকাছি চলে এসেছে কিন্তু দোহা ও মোফাজ্জল দলের এলএমজি ও এসএলআরের বৃষ্টির মতো গুলিতে পাকিস্তানি সেনারা আমবাগান ছেড়ে পাকা রাস্তায় চলে গেল। যাওয়ার সময় ফেলে গেল দুজন মৃত সৈনিক। ওদিকে শাহনাজ রেলব্রিজের ওখানে শত্রুদের একটুও নড়তে দেয়নি। ওরা আসার চেষ্টা করছিল কিন্তু ফিরে যেতে বাধ্য করেছে শাহনাজ। আমি বুঝতে পারলাম, আমরা চতুর্দিক দিয়ে ঘেরাও হয়েছি। বেঁচে থাকার একমাত্র উপায় যুদ্ধ করতে হবে এবং পাকিস্তানি সেনাদের ঠেকিয়ে রাখতে হবে, যাতে তারা গ্রামের ভেতর ঢুকতে না পারে। কারণ, এখন সময় বেলা সাড়ে তিনটা। দিনের বেলায় আমাদের পেছনে পালানোর উপায় নেই। ওরা দেখে-শুনে টার্গেট সঠিক করে গুলি করবে। তাছাড়া পেছনে বিরাট একটা বিল। বিলের বুকসমান পানির ভেতর দিয়ে আমাদের পালাতে হবে। দিনের বেলা এভাবে যাওয়া আত্মহত্যার শামিল। যেভাবে হোক, সন্ধ্যা পর্যন্ত পাকিস্তানি সেনাদের ঠেকিয়ে রাখতে হবে। দৌড়ে প্রত্যেক দলের কাছে গিয়ে পরিস্থিতি বুঝিয়ে দিলাম। আরো বললাম পাকিস্তানি সেনাদের না দেখা পর্যন্ত মিছেমিছি গুলি করে যেন গুলি শেষ না করে। আমাদের গুলি শেষ হলেই ওরা আক্রমণ করবে। তাই সন্ধ্যা পর্যন্ত আমাদের এই গুলি দিয়ে টিকে থাকতে হবে। ছেলেরা সবাই এই কথার মূল্য মর্মে মর্মে বুঝতে পারল।

ওদিকে পাকিস্তানি সেনাদের দিক থেকে অজস্র গুলি হচ্ছে। আমাদের চারিদিকে ওদের গুলি এসে পড়ছে। আমরাও গুলি করছি মিতব্যয়িতার সঙ্গে। খালেদের দলের ডান দিকে এক ঘরের ধারে আমি ওসমানকে টু-ইঞ্চি-মর্টারটা বসিয়ে টাস্কেরহাট ও আমবাগানের ওপর ফায়ার করতে বললাম। পরপর দুটো করে চারটা গোলা ওদের পজিশনে পড়ার পর ওদের গুলির বেগ কমে গেল। এলাপাতাড়ি গুলি করা ওরা বন্ধ করে দিল। তবে আমাদের একটু নড়াচড়ার আভাস পেলেই গুলি করছে। বুঝতে পারলাম, গ্রামে এগিয়ে আসার সাহস ওই হানাদারদের আর নেই। গ্রামের লোক ইতিমধ্যে কে যে কোথায় লুকিয়েছে বুঝতে পারলাম না। হঠাৎ দেখি একজন গ্রাম্য বধূ আমার দিকে দৌড়ে আসছে। আমি তাকে বাধা দিয়ে বললাম কাছে এসো না গুলি হচ্ছে গুলি লাগবে। কিন্তু সে শুনল না। এই বৃষ্টির মতো গুলিগোলার মধ্যেও সে চলে এলো। তার দিকে তাকিয়ে দেখি একদম সদ্যবিবাহিত একজন গ্রাম্য বধূ। মনে হয় দু’চারদিন হলো তার বিয়ে হয়েছে। কারণ তখনো তার পায়ে লাল আলতা, হাতে মেহেদির রং জ্বলজ্বল করছে। কাছে এসে আমাকে আঙুল দিয়ে ডান দিকের একটা পুকুরের পাড় দেখিয়ে বলল, ‘ওদিক দিয়ে খান সেনারা আসছে। আপনারা এদিকে আসুন। এবার সে এই প্রচণ্ড গোলাগুলির ভেতরে অসীম সাহসে প্রায় ক্রল করে সম্মুখে এগিয়ে যেতে লাগল। গ্রামের এবাড়ি-ওবাড়ি এবং ঝোপঝাড়ের ভেতর দিয়ে গ্রামের পেছনে নিয়ে এলো। পেছনে এসে দেখি ওখানে দাঁড়িয়ে আছে আমাদের আশ্রয়দাতা সেই মুন্সি। সে নিজের হাত উঁচিয়ে হাত নেড়ে নেড়ে পাকিস্তান সেনাদের তার দিকে আসতে বলছে। চিৎকার করে বলছে, ইঁধারছে আঁও পিছে ছে মুক্তিকো ঘের লও। আমার সঙ্গে ছিল সহযোদ্ধা মনসুর। সে মুক্তিযুদ্ধের আগে এই পার্বতীপুর এলাকার দুর্ধর্ষ এক ডাকাত দলের সর্দার ছিল। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে সে ডাকাতি ছেড়ে তাঁর দলের সদস্য ও অস্ত্র নিয়ে আমার দলে যোগদান করে। সে এখন অসীম সাহসী যোদ্ধা। সবসময় নিজের এক তরবারি কোমরে ঝুলিয়ে রাখে। এটাই তাঁর একটা গর্ব। আমি মনসুরকে ইশারা করতেই মনসুর তার খোলা তরবারি বনবন করে ঘুরিয়ে এক কোপে মুন্সির মাথাটা কেটে দেহ থেকে আলাদা করে ফেলে। মাথাটা মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। আমাদের গাইড করে যে সাহসী নববধূটি নিয়ে এসেছিল তখনো সে আমার পাশে দাঁড়িয়ে। গোলাগুলির কোনো ভয়ডর নেই ওর। উৎসাহের সঙ্গে আরো আমাদের দেখিয়ে দিচ্ছে কোথায় হানাদার বাহিনীর অবস্থান।

এরপর বধূটি সামনে এগিয়ে গেল মাটিতে পড়ে থাকা মুন্সির কাটা মুণ্ডুটার কাছে। আমাদের অবাক করে দিয়ে সে এক লাথিতে কাটা মুণ্ডুটা পাশের এক পানি ভর্তি খাদে ফেলে দিল। এবার পড়ে থাকা দেহটির ওপরে থুথু ছিটিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলল, বেটা রাজাকার, আর এই রাজাকারটা হচ্ছে আমার শ্বশুর, এ-ই খবর দিয়ে পাকিস্তানি সেনাদের আনছে। আমরা তখন অবাক হয়ে দেখছি এই অচেনা নববধূকে। দেখছি অকুতোভয় একজন স্বাধীনতাকামী বাঙালি নারীকে। এরাই তো বাংলার সেই সাহসী নারী যারা আমাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়েছে। নববধূটি এবার আকাশের দিকে হাত তুলে চিৎকার করে উঠল ‘জয়বাংলা, জয়বাংলা’ আমরা তার সঙ্গে সুর মিলিয়ে ‘জয়বাংলা’ স্লোগান দিতে লাগলাম। একটু পর অবাক করা এক কাণ্ড ঘটল। আশপাশের প্রতিটি গ্রাম থেকেই জয়বাংলা স্লোগান শোনা যেতে লাগল। সেই স্লোগান ক্রমে ক্রমে উচ্চ থেকে উচ্চতর হতে লাগল। এক জাদুমন্ত্রের মতো চারিদিকে শুধু জয়বাংলা রব। পাকিস্তানি সেনারা এবার ভয় পেয়ে রণেভঙ্গ দিল। এদিকে ক্রমেই সূর্যের আলো কমে আসতে লাগল। বধূটির কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমরা ফিরে চললাম ক্যাম্পের দিকে। আজও মনে ছায়াপাত করে আছে সেই নাম না জানা অকুতোভয় জনযুদ্ধের যোদ্ধা নববধূটি যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়, বাংলাদেশ স্বাধীনতার চেতনায় নিজের শ্বশুরকে ধরিয়ে দিতে একটুও কুণ্ঠাবোধ করেনি।

লেখক : মেজর (অব.), বীরবিক্রম, পিএসসি। রাষ্ট্রীয় খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা। পরিচালক : ডিএমসিবিএল

আরও পড়তে পারেন

নতুন আরও পাঁচ হাজার রোহিঙ্গা কক্সবাজারে

নতুন আরও পাঁচ হাজার রোহিঙ্গা কক্সবাজারে

২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৫ সালের ১ মে পর্যন্ত সময়ের মধ্যে কক্সবাজারে নতুন করে আরও প্রায় ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা…
জুনের প্রথম দিকেই আসছে নতুন নোট

জুনের প্রথম দিকেই আসছে নতুন নোট

ঈদুল আজহার আগেই বাজারে ছাড়া হচ্ছে নতুন ডিজাইনের টাকার নোট, যা দুই টাকা থেকে শুরু করে এক হাজার টাকা মূল্যমান পর্যন্ত…
পারমিট ছাড়া হজ পালনে কঠোর ব্যবস্থা ঘোষণা সৌদি আরবের

পারমিট ছাড়া হজ পালনে কঠোর ব্যবস্থা ঘোষণা সৌদি আরবের

সৌদি আরব হজ পারমিট সংক্রান্ত নিয়ম লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, যারা বৈধ…